পদার্থ বিদ্যার নূতন সূত্র আবিস্কার করেছেন বাংলাদেশি বিজ্ঞানী ম খা

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি হুক্কাহুয়াবেদক
পদার্থবিদ্যার এক জটিল সূত্র উদ্ভাবন করে নুবেল বাজিমাৎ করার উপক্রম করেছেন বাংলাদেশের প্রতিভাবান বিজ্ঞানী মখা আলমগীর। বিশ্বের সমস্ত বাঘা বাঘা পদার্থবিদ মিলে এতোকাল যা পারেননি, তাই যেন করে দেখালেন ম খা আলমীগর। যে তত্ব গোপন ছিল এতোকাল- বছরের পর বছর ধরে বহু গবেষণা করে তাই বের করেছেন সাবেক তঘমায়ে পাকিস্থান, রাজাকারে* খাস- এই মহান বিজ্ঞানী। অথচ সারা জীবনে তিনি বিজ্ঞান পড়ার সুযোগ পান নাই। বিজ্ঞান পড়ার সুযোগ না হলে কি হবে- এই তঘমায়ে পাকিস্থানের ভেতর ঠিকই লুকিয়ে ছিল জলন্ত প্রতিভা। আর তাই ঠিকরে বেরিয়ে পড়েছে পড়ন্ত যৌবনে এসে।

ম খা বহু গবেষণা করে আবিস্কার ও প্রমাণ করে দেখিয়েছেন, কোন একটি বহুতল ভবন ধ্বসে পড়ার হার সেই ভবনে প্রযুক্ত মৌলবাদী বিরোধী কর্মীদের নাড়াচাড়ার বর্গের সমানুপাতিক। মখা জানানা দীর্ঘদিন ধরে এই সূত্র আবিস্কার বিষয়ে গবেষণা করে আসছিলেন। কিন্তু সাফল্য তাকে ধরা দিচ্ছিলো না। হঠাৎই ২৪ এপ্রিল তারিখে মৌলবাদী বিএনপি’র কিছু গোয়ার কর্মী রানা প্লাজা নামক ভবন নাড়াচাড়া করে ফেলে দেওয়ার পর তার সূত্র আবিস্কারের পথটি পরিস্কার হয়ে যায়। তার সমস্ত সাধনা সাফল্য হিসেবে ধরা দেয়। তিনি প্রমাণ করে দেখিছেন, কোন একটি ভবন ধ্বসে পড়ার জন্য মৌলবাদী বিএনপি’র অশূভ শক্তি দায়ী।তার এই সূত্র The Theory of Horizontal Shaking বা ম খা’র উলম্ব নাড়াচাড়া সূত্র নামে পরিচিত হবে।

Theory_Of_Horizontal_Shaking

ম খা’র নাড়াচাড়া সূত্র

সমালোচকরা বলছেন, ম খার এই আবিস্কার পদার্থ বিদ্যার ইতিহাসের মোড় ঘুরিয়ে দিতে বাধ্য। পদার্থবিদ্যার ইতিহাসে এ এক যুগান্তকারী আবিস্কার। ইতিপুর্বে অ্যারিস্টটল, নিউটন, প্যাসকেল, গ্যালিলিওসহ বহু বিজ্ঞানী পদার্থবিদ্যা নিয়ে বহু গবেষণা করেছেন। তারা আবিস্কার করেছেন বহু নূতন নূতন সূত্র। কিন্তু ম খা যা আবিস্কার করেছেন, তা একদমই আনকোড়া। ম খার এ আবিস্কার মৌলিকত্বের দাবী রাখে। ম খা যা আবিস্কার করেছেন- ইতিপূর্বে কোন বিজ্ঞানী কেন- কোন বিজ্ঞানীর বাপও তা আবিস্কারের চিন্তা করতে পারেন নাই।

Mohiuddin_Khan_Alamgir0101

নিজের আবিস্কৃত সূত্রের ব্যাখা দিচ্ছেন ম খা

বিজ্ঞানী ম খা’র এই নতূন সূত্র আবিস্কার বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়ে ইংরেজি সাহিত্যে পড়ে বিজ্ঞানী হয়েছের এমন একজন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী জনাব আবুল মাল বলেন, ম খা’র এই আবিস্কার তেমন কিছু না। রাবিশ। ম খা’র চেয়ে বড় বড় সূত্র আমি আবিস্কার করে রেখেছি বহু আগে। কিন্তু পাব্লিক আমারে নুবেইল দেওয়ার কথা বলে না, বলে ম খা’র কথা। পাব্লিকে চায়, তাই আমি কিছু মনে করি নাই। মাল বলেন, যেহেতু পাব্লিক ডিমান্ড আছে, তাই আমরা সুইডেনে নুবেইল কমিটির সাথে যোগাযোগ  করবো। আমাদের বিজ্ঞানী মখা কর্তৃক আবিস্কৃত এই তত্ত্ব বিষয়ে নুবেইল কমিটির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হবে। নুবেইল কমিটিকে বাধ্য করা হবে ম খা কে নুবেইল পুরস্কার দেওয়ার জন্য।

রাজাকার*- দেশপ্রেমিক

Leave a comment